ঢাকা ১১:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫, ২৫ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে রোগীর মোবাইল চুরি।

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর মহিলা ওয়ার্ড থেকে চুরি হয়েছে রোগীর মোবাইল।

রবিবার সকাল ১০ ঘটিকায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দ্বিতীয় তলায় মহিলা ওয়ার্ডের ১১ নাম্বার শয্যায় সংগঠিত চুরির ঘটনায় উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার নিকট মৌখিকভাবে অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী রোগীর ছেলে।

রোগীর ছেলে মো: মিলন জানায়, ৩১আগস্ট মা ফাতেমা বেগম (৬০) শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডা: জাবেদের অধীনে ভর্তি হন। শনিবার সকালে শয্যার পাশে চার্জ দেয়া টেকনো স্পার্ক-৭ মোবাইলটি চুরি হয়ে যায়।

পাশের ১২ নাম্বার শয্যার চিকিৎসারত রোগী হোসনে আরা জানায়, এক যুবককে চার্জ থেকে মোবাইল খুলে নিয়ে যেতে দেখেছি, আমি ভেবেছি সে রোগীর লোক।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো: রশিদ আহমেদ চৌধুরী জানান,’স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অনেক জনবল সংকট। নেই নিরাপত্তাকর্মী ও ওয়ার্ডবয়। এই সুযোগে বহিরাগতরা রোগীর স্বজন সেজে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভেতরে ঘুরাফেরা করে। এই কারণে চুরির ঘটনা সংগঠিত হতে পারে। সিসিটিভি ক্যামেরা ফুটেজ পর্যালোচনা করে চোর শনাক্তে চেষ্টা চলছে। আমরা প্রতিটি আইনশৃঙ্খলা সভায় পুলিশের নিয়মিত টহল এর জন্য বলছি। এবং নিরাপত্তার জন্য উপজেলা প্রশাসনের নিকট আনসার চেয়ে আবেদন করেছি।’

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ইসরায়েলের কারাগার থেকে মুক্ত

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে রোগীর মোবাইল চুরি।

আপডেট সময় : ১২:২১:৪৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর মহিলা ওয়ার্ড থেকে চুরি হয়েছে রোগীর মোবাইল।

রবিবার সকাল ১০ ঘটিকায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দ্বিতীয় তলায় মহিলা ওয়ার্ডের ১১ নাম্বার শয্যায় সংগঠিত চুরির ঘটনায় উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার নিকট মৌখিকভাবে অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী রোগীর ছেলে।

রোগীর ছেলে মো: মিলন জানায়, ৩১আগস্ট মা ফাতেমা বেগম (৬০) শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডা: জাবেদের অধীনে ভর্তি হন। শনিবার সকালে শয্যার পাশে চার্জ দেয়া টেকনো স্পার্ক-৭ মোবাইলটি চুরি হয়ে যায়।

পাশের ১২ নাম্বার শয্যার চিকিৎসারত রোগী হোসনে আরা জানায়, এক যুবককে চার্জ থেকে মোবাইল খুলে নিয়ে যেতে দেখেছি, আমি ভেবেছি সে রোগীর লোক।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো: রশিদ আহমেদ চৌধুরী জানান,’স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অনেক জনবল সংকট। নেই নিরাপত্তাকর্মী ও ওয়ার্ডবয়। এই সুযোগে বহিরাগতরা রোগীর স্বজন সেজে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভেতরে ঘুরাফেরা করে। এই কারণে চুরির ঘটনা সংগঠিত হতে পারে। সিসিটিভি ক্যামেরা ফুটেজ পর্যালোচনা করে চোর শনাক্তে চেষ্টা চলছে। আমরা প্রতিটি আইনশৃঙ্খলা সভায় পুলিশের নিয়মিত টহল এর জন্য বলছি। এবং নিরাপত্তার জন্য উপজেলা প্রশাসনের নিকট আনসার চেয়ে আবেদন করেছি।’