আইন উপদেষ্টা বলেন, একটি দলের কার্যক্রম যখন নিষিদ্ধ করা হয়, তখন নিষেধাজ্ঞা স্থায়ী না অস্থায়ী এ ধরনের প্রশ্ন থাকে। কিন্তু বাস্তবিক অর্থে বর্তমানে আওয়ামী লীগের কার্যক্রমের ওপর দেওয়া নিষেধাজ্ঞা উঠিয়ে নেওয়া হবে- এ রকম কোনো সম্ভাবনা আমি দেখছি না।
তিনি আরও বলেন, বরং আমি যতটুকু জানি, আন্তজার্তিক অপরাধ ট্রাইবুন্যালের প্রসিকিউশন দল আছে। তাদের পক্ষ থেকে সংগঠন হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচার চাওয়ার পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। সুতরাং নির্বাচনের আগে তো দূরের কথা, অদূর ভবিষ্যতে আমার পর্যবেক্ষণে যতটুকু বুঝি, তাদের যে কার্যক্রম নিষিদ্ধ হয়েছে, তা প্রত্যাহার করার কোনো সম্ভাবনা নেই।
বিদেশি গণমাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎকার প্রসঙ্গে আইন উপদেষ্টা বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বার বার জানিয়েছেন, আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ফেব্রুয়ারির পরে এই সরকারের কারও থাকার ইচ্ছা নেই।