ঢাকা ০২:১৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫, ২৫ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বায়ুদূষণের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে বাঁচতে ১০ টিপস

  • চেতনায়২৪ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ১০:৪৩:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪
  • ২৪৬ বার পড়া হয়েছে

বায়ুদূষণ ফুসফুস ও শ্বাসযন্ত্রের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। দূষণের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে বাঁচতে কিছু কার্যকর অভ্যাস গড়ে তোলা জরুরি। এখানে নিরাপদে থাকার ১০টি টিপস  নিম্নে তুলে ধরা হলো –

মাস্ক ব্যবহার করুন : বাইরে বের হলে উন্নত মানের মাস্ক ব্যবহার করুন। এটি বাতাসের ক্ষতিকর ধূলিকণা ও জীবাণু থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।

বাড়ির ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখুন: ইনডোর এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন। বিশেষত যেসব এলাকায় দূষণ বেশি, সেখানে এয়ার পিউরিফায়ার খুব কার্যকর।

গাছ লাগান : বাড়ির আশপাশে বেশি করে গাছ লাগান। বিশেষত অ্যালোভেরা, আরেকা পাম, স্নেক প্ল্যান্ট বা মানি প্ল্যান্ট বাতাস পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে।

ধূলিময় পরিবেশ এড়িয়ে চলুন : ধূলিময় এলাকায় কম যান এবং এড়াতে পারলে যানবাহনের ব্যস্ত রাস্তা দিয়ে হাঁটার পরিবর্তে বিকল্প রাস্তা ব্যবহার করুন।

সঠিক খাদ্যাভ্যাস মেনে চলুন : ভিটামিন সি, ই, এবং ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিডসমৃদ্ধ খাবার খান। এগুলো শ্বাসযন্ত্রকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

বাইরে ব্যায়াম করার সময় সতর্ক থাকুন : প্রচণ্ড দূষণের সময় সকালে বা বাইরে ব্যায়াম না করে বাড়ির ভেতরে ব্যায়াম করুন।

এ সময় বাতাসে দূষণের মাত্রা বেশি থাকে।

ধূমপান থেকে বিরত থাকুন : নিজে ধূমপান করবেন না এবং পরোক্ষ ধূমপানের কাছ থেকেও দূরে থাকুন। এটি ফুসফুসের জন্য ক্ষতিকর।

বাড়ির পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন : বাড়ির ভেতরে জমে থাকা ধুলাবালি নিয়মিত পরিষ্কার করুন। এয়ার ফিল্টার সঠিক সময়ে পরিষ্কার বা পরিবর্তন করুন।

পর্যাপ্ত পানি পান করুন : ফুসফুসকে হাইড্রেটেড রাখতে এবং দূষিত পদার্থ বের করে দিতে দিনে পর্যাপ্ত পানি পান করুন।

বায়ুদূষণের খবর অনুসরণ করুন : স্থানীয় বায়ুদূষণের মান (AQI) নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করুন। দূষণের মাত্রা বেশি হলে বাইরে যাওয়া এড়িয়ে চলুন।

দূষণের প্রভাব এড়াতে এই টিপসগুলো অনুসরণ করুন। পাশাপাশি সচেতনভাবে পরিবেশের জন্য কাজ করুন এবং বায়ুদূষণ কমাতে ব্যক্তিগত দায়িত্ব পালন করুন।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ইসরায়েলের কারাগার থেকে মুক্ত

বায়ুদূষণের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে বাঁচতে ১০ টিপস

আপডেট সময় : ১০:৪৩:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪

বায়ুদূষণ ফুসফুস ও শ্বাসযন্ত্রের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। দূষণের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে বাঁচতে কিছু কার্যকর অভ্যাস গড়ে তোলা জরুরি। এখানে নিরাপদে থাকার ১০টি টিপস  নিম্নে তুলে ধরা হলো –

মাস্ক ব্যবহার করুন : বাইরে বের হলে উন্নত মানের মাস্ক ব্যবহার করুন। এটি বাতাসের ক্ষতিকর ধূলিকণা ও জীবাণু থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।

বাড়ির ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখুন: ইনডোর এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন। বিশেষত যেসব এলাকায় দূষণ বেশি, সেখানে এয়ার পিউরিফায়ার খুব কার্যকর।

গাছ লাগান : বাড়ির আশপাশে বেশি করে গাছ লাগান। বিশেষত অ্যালোভেরা, আরেকা পাম, স্নেক প্ল্যান্ট বা মানি প্ল্যান্ট বাতাস পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে।

ধূলিময় পরিবেশ এড়িয়ে চলুন : ধূলিময় এলাকায় কম যান এবং এড়াতে পারলে যানবাহনের ব্যস্ত রাস্তা দিয়ে হাঁটার পরিবর্তে বিকল্প রাস্তা ব্যবহার করুন।

সঠিক খাদ্যাভ্যাস মেনে চলুন : ভিটামিন সি, ই, এবং ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিডসমৃদ্ধ খাবার খান। এগুলো শ্বাসযন্ত্রকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

বাইরে ব্যায়াম করার সময় সতর্ক থাকুন : প্রচণ্ড দূষণের সময় সকালে বা বাইরে ব্যায়াম না করে বাড়ির ভেতরে ব্যায়াম করুন।

এ সময় বাতাসে দূষণের মাত্রা বেশি থাকে।

ধূমপান থেকে বিরত থাকুন : নিজে ধূমপান করবেন না এবং পরোক্ষ ধূমপানের কাছ থেকেও দূরে থাকুন। এটি ফুসফুসের জন্য ক্ষতিকর।

বাড়ির পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন : বাড়ির ভেতরে জমে থাকা ধুলাবালি নিয়মিত পরিষ্কার করুন। এয়ার ফিল্টার সঠিক সময়ে পরিষ্কার বা পরিবর্তন করুন।

পর্যাপ্ত পানি পান করুন : ফুসফুসকে হাইড্রেটেড রাখতে এবং দূষিত পদার্থ বের করে দিতে দিনে পর্যাপ্ত পানি পান করুন।

বায়ুদূষণের খবর অনুসরণ করুন : স্থানীয় বায়ুদূষণের মান (AQI) নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করুন। দূষণের মাত্রা বেশি হলে বাইরে যাওয়া এড়িয়ে চলুন।

দূষণের প্রভাব এড়াতে এই টিপসগুলো অনুসরণ করুন। পাশাপাশি সচেতনভাবে পরিবেশের জন্য কাজ করুন এবং বায়ুদূষণ কমাতে ব্যক্তিগত দায়িত্ব পালন করুন।