আদেশে আরো বলা হয়েছে, কাতারের ওপর হামলা হলে মার্কিন সরকার ‘যুক্তরাষ্ট্র ও কাতারের স্বার্থ রক্ষায় শান্তি ও স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধারে সব বৈধ ও উপযুক্ত পদক্ষেপ নেবে—যার মধ্যে কূটনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং প্রয়োজনে সামরিক ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
এই চুক্তি এসেছে ৯ সেপ্টেম্বরের ইসরায়েলি হামলার পর, যেখানে যুক্তরাষ্ট্রের গাজা যুদ্ধ সংক্রান্ত শান্তি প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করছিলেন ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের কয়েকজন কর্মকর্তা।
মার্কিন প্রশাসনের তথ্য অনুযায়ী, ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু সোমবার হোয়াইট হাউস থেকে কাতারের প্রধানমন্ত্রীকে ফোন করে এ হামলার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন এবং ভবিষ্যতে আর এমন না করার প্রতিশ্রুতি দেন।
সেদিন নেতানিয়াহু ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকের জন্য ওয়াশিংটনে অবস্থান করছিলেন। ৯ সেপ্টেম্বরের হামলার পর থেকে তিনি এর দায় স্বীকার না করে বরং অটল ছিলেন।মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম প্রধান মিত্র কাতারে আল-উদেইদ ঘাঁটিতে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় সামরিক ঘাঁটি রয়েছে, যেখানে মার্কিন সেন্ট্রাল কমান্ডের আঞ্চলিক সদর দপ্তরেরও অংশ রয়েছে।