ঢাকা ০২:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫, ২৫ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ট্রাইব্যুনালকে নাহিদ আন্দোলন প্রত্যাহারে নেতাদের নির্যাতন ও হত্যার হুমকি দেওয়া হয়

  • চেতনায়২৪ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ০১:০২:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ২৩০ বার পড়া হয়েছে
২০২৪ সালের জুলাইয়ের আন্দোলন প্রত্যাহারে নেতাদের নিষ্ঠুর নির্যাতন এবং হত্যার হুমকি দেওয়া হয় বলে ট্রাইব্যুনালকে জানিয়েছেন এনিসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ তিনজনের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় দিনের মতো সাক্ষ্য দেওয়ার সময় তিনি এ কথা জানান। 

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন বিচারিক প্যানেলে এ সাক্ষ্যগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।

নাহিদ ইসলাম বলেন, আন্দোলন প্রত্যাহার করতে এবং এই আন্দোলনে বিএনপি জামায়াত ঢুকে নাশকতা করছে এমন স্বীকারোক্তি আদায়ে নিষ্ঠুর নির্যাতন করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

নাহিদ বলেন, আন্দোলনকারী নেতৃবৃন্দকে গ্রেপ্তার করে চাপ দিতে থাকে। তাদের জীবিত ফেরত চাইলে আন্দোলন প্রত্যাহার করতে হবে এমন চাপ দেয় তারা।

১৬ জুলাই থেকেই হত্যাযজ্ঞের প্রকৃত তথ্য প্রকাশ ও আন্দোলনক্রীদের কর্মসূচি তুলে ধরা থেকে বিরত গণমাধ্যম বিরত থাকে বলেও জানান নাহিদ ইসলাম।

ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউশনের পক্ষে শুনানি করেন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম ও প্রসিকিউটর গাজী এমএইচ তামিম।

এর আগে, ১৭ সেপ্টেম্বর বিকেল ৩টা থেকে সাড়ে ৪টা পর্যন্ত নাহিদের সাক্ষ্যগ্রহণ চলে। তবে শেষ না হওয়ায় আজ পর্যন্ত মুলতবি করেন ট্রাইব্যুনাল। আজ ট্রাইব্যুনালের বিচারকাজের শুরুতেই অবশিষ্ট সাক্ষ্য দেন নাহিদ ইসলাম। এরপর নাহিদকে জেরা করবেন শেখ হাসিনা ও কামালের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ইসরায়েলের কারাগার থেকে মুক্ত

ট্রাইব্যুনালকে নাহিদ আন্দোলন প্রত্যাহারে নেতাদের নির্যাতন ও হত্যার হুমকি দেওয়া হয়

আপডেট সময় : ০১:০২:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
২০২৪ সালের জুলাইয়ের আন্দোলন প্রত্যাহারে নেতাদের নিষ্ঠুর নির্যাতন এবং হত্যার হুমকি দেওয়া হয় বলে ট্রাইব্যুনালকে জানিয়েছেন এনিসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ তিনজনের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় দিনের মতো সাক্ষ্য দেওয়ার সময় তিনি এ কথা জানান। 

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন বিচারিক প্যানেলে এ সাক্ষ্যগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।

নাহিদ ইসলাম বলেন, আন্দোলন প্রত্যাহার করতে এবং এই আন্দোলনে বিএনপি জামায়াত ঢুকে নাশকতা করছে এমন স্বীকারোক্তি আদায়ে নিষ্ঠুর নির্যাতন করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

নাহিদ বলেন, আন্দোলনকারী নেতৃবৃন্দকে গ্রেপ্তার করে চাপ দিতে থাকে। তাদের জীবিত ফেরত চাইলে আন্দোলন প্রত্যাহার করতে হবে এমন চাপ দেয় তারা।

১৬ জুলাই থেকেই হত্যাযজ্ঞের প্রকৃত তথ্য প্রকাশ ও আন্দোলনক্রীদের কর্মসূচি তুলে ধরা থেকে বিরত গণমাধ্যম বিরত থাকে বলেও জানান নাহিদ ইসলাম।

ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউশনের পক্ষে শুনানি করেন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম ও প্রসিকিউটর গাজী এমএইচ তামিম।

এর আগে, ১৭ সেপ্টেম্বর বিকেল ৩টা থেকে সাড়ে ৪টা পর্যন্ত নাহিদের সাক্ষ্যগ্রহণ চলে। তবে শেষ না হওয়ায় আজ পর্যন্ত মুলতবি করেন ট্রাইব্যুনাল। আজ ট্রাইব্যুনালের বিচারকাজের শুরুতেই অবশিষ্ট সাক্ষ্য দেন নাহিদ ইসলাম। এরপর নাহিদকে জেরা করবেন শেখ হাসিনা ও কামালের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন।