ঢাকা ০২:২২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫, ২৫ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শিবিরের কৌশলে ডাকসুতে ভরাডুবি ছাত্রদলের

  • চেতনায়২৪ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ০১:৫১:৩৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ২২৩ বার পড়া হয়েছে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৮তম কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ছাত্র শিবিরপন্থি ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট’ প্যানেল ভিপি, জিএস, এজিএসসহ ২৮টি কেন্দ্রীয় পদের মধ্যে ২৩টিতে জয় পেয়েছে।

অন্যদিকে ছাত্রদলের প্যানেল থেকে কোনো প্রার্থী কেন্দ্রীয় একটি পদেও জয় পায়নি। বিএনপির ছাত্র সংগঠন ছাত্রদলের এই ভরাডুবি গোটা দেশের রাজনীতিতে যোগ করেছে আলোচনার নতুন মাত্রা।

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ডাকসু নির্বাচন ছিল দেশে যেকোনো পর্যায়ে প্রথম নির্বাচন। ফলে রাজনৈতিকভাবে এ নির্বাচন নিয়ে মানুষের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ তৈরি হয়।

আওয়ামী লীগ শাসনামালে রাজনৈতিকভাবে বেকায়দায় থাকা ছাত্রদল-ছাত্রশিবিরের পাশাপাশি বেশ কিছু নতুন মুখও আলোচনায় ছিল এই নির্বাচন ঘিরে। নির্বাচনে একমাত্র সংগঠন হিসেবে পূর্ণাঙ্গ প্যানেল দিয়েছিল ছাত্রদল। সেখানে কেন্দ্রীয় একটি পদও না পেয়ে স্রেফ হলভিত্তিক কয়েকটি পদে জয় পেয়েছেন ছাত্রদল সমর্থিত প্রার্থীরা।

এখন প্রশ্ন উঠছে— গত ১৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে ‘সুবিধাজনক’ সময়ে থেকেও ছাত্রদলের এই হাল কেন? নানা মহলে কারণ হিসেবে উঠে আসছে— সাংগঠনিক দুর্বলতা, অন্তর্কোন্দল এবং প্রতিপক্ষের অপপ্রচার মোকাবিলা করতে না পারার মতো বিষয়গুলো।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ইসরায়েলের কারাগার থেকে মুক্ত

শিবিরের কৌশলে ডাকসুতে ভরাডুবি ছাত্রদলের

আপডেট সময় : ০১:৫১:৩৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৮তম কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ছাত্র শিবিরপন্থি ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট’ প্যানেল ভিপি, জিএস, এজিএসসহ ২৮টি কেন্দ্রীয় পদের মধ্যে ২৩টিতে জয় পেয়েছে।

অন্যদিকে ছাত্রদলের প্যানেল থেকে কোনো প্রার্থী কেন্দ্রীয় একটি পদেও জয় পায়নি। বিএনপির ছাত্র সংগঠন ছাত্রদলের এই ভরাডুবি গোটা দেশের রাজনীতিতে যোগ করেছে আলোচনার নতুন মাত্রা।

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ডাকসু নির্বাচন ছিল দেশে যেকোনো পর্যায়ে প্রথম নির্বাচন। ফলে রাজনৈতিকভাবে এ নির্বাচন নিয়ে মানুষের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ তৈরি হয়।

আওয়ামী লীগ শাসনামালে রাজনৈতিকভাবে বেকায়দায় থাকা ছাত্রদল-ছাত্রশিবিরের পাশাপাশি বেশ কিছু নতুন মুখও আলোচনায় ছিল এই নির্বাচন ঘিরে। নির্বাচনে একমাত্র সংগঠন হিসেবে পূর্ণাঙ্গ প্যানেল দিয়েছিল ছাত্রদল। সেখানে কেন্দ্রীয় একটি পদও না পেয়ে স্রেফ হলভিত্তিক কয়েকটি পদে জয় পেয়েছেন ছাত্রদল সমর্থিত প্রার্থীরা।

এখন প্রশ্ন উঠছে— গত ১৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে ‘সুবিধাজনক’ সময়ে থেকেও ছাত্রদলের এই হাল কেন? নানা মহলে কারণ হিসেবে উঠে আসছে— সাংগঠনিক দুর্বলতা, অন্তর্কোন্দল এবং প্রতিপক্ষের অপপ্রচার মোকাবিলা করতে না পারার মতো বিষয়গুলো।