ঢাকা ০২:৩২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫, ২৫ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ময়মনসিংহে ফিলিং স্টেশনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তিন জনের মৃত্যু

  • চেতনায়২৪ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ০৬:৫১:৫২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪
  • ২৫৭ বার পড়া হয়েছে

ময়মনসিংহ সদরের রহমতপুর বাইপাসে আজাহার ফিলিং স্টেশনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় গুরুতর দগ্ধ আবুল হোসেন (৪৫) নামে এক কনফেকশনারি দোকানির মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মোট তিন জনের মৃত্যু হয়েছে। অন্য দুজন হলেন—প্রাইভেট কার চালক সদর উপজেলার কিসমত গ্রামের বাসিন্দা জালাল উদ্দিনের ছেলে হিমেল মুন্সী (২৭) ও রহমতপুর এলাকার ইসমাইল হোসেনের ছেলে আব্দুল কুদ্দুস (২৯)।

সোমবার (৪ নভেম্বর) রাতের দিকে দগ্ধদের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারির জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়।

দগ্ধরা হলেন, স্থানীয় খাবার হোটেল ব্যবসায়ী কামরুল হাসান (৩৫)ও তার স্ত্রী সুমি আক্তার (৩০), ফিলিং স্টেশনের ইলেক্টিক ইঞ্জিনিয়ার তোফাজ্জল হোসেন (৪২) ও চায়ের দোকানদার আব্দুল মালেক (৫০)।

মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারির আবাসিক চিকিৎসক ডা. তরিকুল ইসলাম।

তিনি জানান, গতরাতে ময়মনসিংহ থেকে গুরুতর দগ্ধ অবস্থায় নারীসহ পাঁচজনকে আনা হয়েছিল। আনার পরে আবুল হোসেন নামে একজনের মৃত্যু হয়। ৪ জনের মধ‍্যে কামরুল হাসান ১০০ শতাংশ, সুমি আক্তার ৩২ শতাংশ, তোফাজ্জল হোসেন ১০০ শতাংশ এবং আব্দুল মালেককে ৫০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। দগ্ধের অবস্তা গুরুতর হওয়ায় তাদের সবাইকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) রেফার্ড করা হয়েছে। তাদের সবার অবস্থায় আশঙ্কাজনক বলে জানান তিনি।

উল্লেখ্য, সোমবার দুপুরে ময়মনসিংহ সদরের আজাহার ফিলিং স্টেশনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটে। এসময় ঘটনাস্থলে হিমেল মুন্সি ও সন্ধ্যার পর ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আব্দুল কুদ্দুস মারা যান।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ইসরায়েলের কারাগার থেকে মুক্ত

ময়মনসিংহে ফিলিং স্টেশনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তিন জনের মৃত্যু

আপডেট সময় : ০৬:৫১:৫২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪

ময়মনসিংহ সদরের রহমতপুর বাইপাসে আজাহার ফিলিং স্টেশনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় গুরুতর দগ্ধ আবুল হোসেন (৪৫) নামে এক কনফেকশনারি দোকানির মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মোট তিন জনের মৃত্যু হয়েছে। অন্য দুজন হলেন—প্রাইভেট কার চালক সদর উপজেলার কিসমত গ্রামের বাসিন্দা জালাল উদ্দিনের ছেলে হিমেল মুন্সী (২৭) ও রহমতপুর এলাকার ইসমাইল হোসেনের ছেলে আব্দুল কুদ্দুস (২৯)।

সোমবার (৪ নভেম্বর) রাতের দিকে দগ্ধদের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারির জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়।

দগ্ধরা হলেন, স্থানীয় খাবার হোটেল ব্যবসায়ী কামরুল হাসান (৩৫)ও তার স্ত্রী সুমি আক্তার (৩০), ফিলিং স্টেশনের ইলেক্টিক ইঞ্জিনিয়ার তোফাজ্জল হোসেন (৪২) ও চায়ের দোকানদার আব্দুল মালেক (৫০)।

মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারির আবাসিক চিকিৎসক ডা. তরিকুল ইসলাম।

তিনি জানান, গতরাতে ময়মনসিংহ থেকে গুরুতর দগ্ধ অবস্থায় নারীসহ পাঁচজনকে আনা হয়েছিল। আনার পরে আবুল হোসেন নামে একজনের মৃত্যু হয়। ৪ জনের মধ‍্যে কামরুল হাসান ১০০ শতাংশ, সুমি আক্তার ৩২ শতাংশ, তোফাজ্জল হোসেন ১০০ শতাংশ এবং আব্দুল মালেককে ৫০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। দগ্ধের অবস্তা গুরুতর হওয়ায় তাদের সবাইকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) রেফার্ড করা হয়েছে। তাদের সবার অবস্থায় আশঙ্কাজনক বলে জানান তিনি।

উল্লেখ্য, সোমবার দুপুরে ময়মনসিংহ সদরের আজাহার ফিলিং স্টেশনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটে। এসময় ঘটনাস্থলে হিমেল মুন্সি ও সন্ধ্যার পর ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আব্দুল কুদ্দুস মারা যান।