ঢাকা ০২:৩০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫, ২৫ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

খাগড়াছড়িতে কিশোরীকে ‘ধর্ষণের আলামত’ মেলেনি

  • চেতনায়২৪ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ১১:০৪:১০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১ অক্টোবর ২০২৫
  • ২১৯ বার পড়া হয়েছে

খাগড়াছড়িতে কিশোরীর মেডিকেল রিপোর্টে ধর্ষণের আলামত মেলেনি। গাইনোকোলজিস্টসহ তিন চিকিৎসকের করা মেডিকেল রিপোর্টের ১০টি সূচকের সবকটি স্বাভাবিক এসেছে। এতে ধর্ষণের কোনো আলামত পাওয়া যায়নি।

মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো এ সংবাদ প্রকাশ করে।

ধর্ষণের আলামত পরীক্ষার তিন চিকিৎসক দলের নেতৃত্ব দিয়েছেন খাগড়াছড়ি আধুনিক সদর হাসপাতালের চিকিৎসক গাইনি বিশেষজ্ঞ ডা. জয়া চাকমা।

তিনি বলেন, আমরা মেডিকেলে রিপোর্ট জমা দিয়েছি। সব পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছি। কিন্তু আসলে ধর্ষণের কোনো আলামত পাইনি।

ডা. জয়া চাকমা নিশ্চিত করেছেন, তাদের টিমে হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার মোশারফ হোসেন ও নাহিদা আক্তার ছিলেন।

প্রসঙ্গত, গত ২৩ সেপ্টেম্বর খাগড়াছড়িতে অজ্ঞাত তিন আসামির বিরুদ্ধে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ আনা হয়। পরে এই ঘটনায় শয়ন শীল নামে এক তরুণকে আটক করে রিমান্ডে নেওয়া হয়। অন্য দুই আসামি গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ, অবরোধ ও সহিংসতায় মারা যায় তিনজন। এরপর খাগড়াছড়িতে জারি করা হয় ১৪৪ ধারা।

 

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ইসরায়েলের কারাগার থেকে মুক্ত

খাগড়াছড়িতে কিশোরীকে ‘ধর্ষণের আলামত’ মেলেনি

আপডেট সময় : ১১:০৪:১০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১ অক্টোবর ২০২৫

খাগড়াছড়িতে কিশোরীর মেডিকেল রিপোর্টে ধর্ষণের আলামত মেলেনি। গাইনোকোলজিস্টসহ তিন চিকিৎসকের করা মেডিকেল রিপোর্টের ১০টি সূচকের সবকটি স্বাভাবিক এসেছে। এতে ধর্ষণের কোনো আলামত পাওয়া যায়নি।

মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো এ সংবাদ প্রকাশ করে।

ধর্ষণের আলামত পরীক্ষার তিন চিকিৎসক দলের নেতৃত্ব দিয়েছেন খাগড়াছড়ি আধুনিক সদর হাসপাতালের চিকিৎসক গাইনি বিশেষজ্ঞ ডা. জয়া চাকমা।

তিনি বলেন, আমরা মেডিকেলে রিপোর্ট জমা দিয়েছি। সব পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছি। কিন্তু আসলে ধর্ষণের কোনো আলামত পাইনি।

ডা. জয়া চাকমা নিশ্চিত করেছেন, তাদের টিমে হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার মোশারফ হোসেন ও নাহিদা আক্তার ছিলেন।

প্রসঙ্গত, গত ২৩ সেপ্টেম্বর খাগড়াছড়িতে অজ্ঞাত তিন আসামির বিরুদ্ধে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ আনা হয়। পরে এই ঘটনায় শয়ন শীল নামে এক তরুণকে আটক করে রিমান্ডে নেওয়া হয়। অন্য দুই আসামি গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ, অবরোধ ও সহিংসতায় মারা যায় তিনজন। এরপর খাগড়াছড়িতে জারি করা হয় ১৪৪ ধারা।