ঢাকা ০২:০৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫, ২৫ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মালয়েশিয়া যেতে না পারা কর্মীদের কারওয়ান বাজারে সড়ক অবরোধ

  • চেতনায়২৪ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ০১:০৫:৫৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ২১৭ বার পড়া হয়েছে

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ ও মহাসমাবেশ করছে মালয়েশিয়া যেতে না পারা কর্মীরা। এতে কারওয়ান বাজার ও আশপাশের সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে ব্যাপক ভোগান্তিতে পড়েছে সাধারণ মানুষ।

‎রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকালে কারওয়ান বাজারের সার্ক ফোয়ারার সামনে জড়ো হয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন তারা।

‎অবস্থান কর্মসূচিতে মালয়েশিয়া যেতে না পারা কর্মী সজিব বলেন, আমরা ৫-৭ লাখ টাকা দিয়েও যেতে পারিনি। আমরা ২০২৪ সালের মে মাসের মধ্যে যাওয়ার কথা ছিল। সরকার আমাদের সঙ্গে আলোচনায় বসে বসে আমাদের ট্রেনিং দেওয়ায়। এক একটা ট্রেনিং-এ আমাদের ২০-২৫ হাজার টাকা খরচ হয়। আমরা ঋণ করে এই টাকা এনেছি। এখন পরিবার নিয়ে খুব কষ্টের মধ্যে আছি। আমাদের চাওয়া, আমাদের যেন যেকোনোভাবে সরকার মালয়েশিয়া পাঠায়। না হয় আমরা আমাদের ঋণের বোঝা সইতে পারব না।

‎মহাসমাবেশের নেতৃত্ব দেওয়া মাইনউদ্দীন বাবু বলেন, আমরা প্রত্যেকে ৫-৭ লাখ টাকা ঋণ করে মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য টাকা দিয়েছি। এখন সবাই নিঃস্ব হয়ে পড়েছে। সরকার আমাদের আশ্বস্ত করার পর ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করে। প্রতিটি ট্রেনিং-এ আমাদের ২০-২৫ হাজার টাকা খরচ করতে হয়। সরকার আমাদের সাথে মশকরা করছে। আমাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা রাজপথ ছাড়ব না। আমাদের আরও কর্মীরা আসছে এবং আমরা সড়ক অবরোধ করে রেখেছি।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ইসরায়েলের কারাগার থেকে মুক্ত

মালয়েশিয়া যেতে না পারা কর্মীদের কারওয়ান বাজারে সড়ক অবরোধ

আপডেট সময় : ০১:০৫:৫৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ ও মহাসমাবেশ করছে মালয়েশিয়া যেতে না পারা কর্মীরা। এতে কারওয়ান বাজার ও আশপাশের সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে ব্যাপক ভোগান্তিতে পড়েছে সাধারণ মানুষ।

‎রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকালে কারওয়ান বাজারের সার্ক ফোয়ারার সামনে জড়ো হয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন তারা।

‎অবস্থান কর্মসূচিতে মালয়েশিয়া যেতে না পারা কর্মী সজিব বলেন, আমরা ৫-৭ লাখ টাকা দিয়েও যেতে পারিনি। আমরা ২০২৪ সালের মে মাসের মধ্যে যাওয়ার কথা ছিল। সরকার আমাদের সঙ্গে আলোচনায় বসে বসে আমাদের ট্রেনিং দেওয়ায়। এক একটা ট্রেনিং-এ আমাদের ২০-২৫ হাজার টাকা খরচ হয়। আমরা ঋণ করে এই টাকা এনেছি। এখন পরিবার নিয়ে খুব কষ্টের মধ্যে আছি। আমাদের চাওয়া, আমাদের যেন যেকোনোভাবে সরকার মালয়েশিয়া পাঠায়। না হয় আমরা আমাদের ঋণের বোঝা সইতে পারব না।

‎মহাসমাবেশের নেতৃত্ব দেওয়া মাইনউদ্দীন বাবু বলেন, আমরা প্রত্যেকে ৫-৭ লাখ টাকা ঋণ করে মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য টাকা দিয়েছি। এখন সবাই নিঃস্ব হয়ে পড়েছে। সরকার আমাদের আশ্বস্ত করার পর ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করে। প্রতিটি ট্রেনিং-এ আমাদের ২০-২৫ হাজার টাকা খরচ করতে হয়। সরকার আমাদের সাথে মশকরা করছে। আমাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা রাজপথ ছাড়ব না। আমাদের আরও কর্মীরা আসছে এবং আমরা সড়ক অবরোধ করে রেখেছি।