ঢাকা ০২:৩৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫, ২৫ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

এলাকায় চাঞ্চল্য বিদ্যালয়ের নৈশপ্রহরী খুন, ময়মনসিংহে

  • ময়মনসিংহ
  • আপডেট সময় : ০৭:৫১:৫৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর ২০২৪
  • ২৩৭ বার পড়া হয়েছে

ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জের জাটিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের নৈশপ্রহরী মো. আরমান হোসেন (২৪) খুন হয়েছেন। এ ঘটনায় এলাকাবাসীর মধ্যে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।

মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) ভোরে জাটিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত আরমান হোসেন স্থানীয় বাসিন্দা মো. লোকমান হোসেনের ছেলে। ২০২১ সালের ১২ ডিসেম্বর তিনি জাটিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে নৈশপ্রহরী হিসেবে যোগ দেন।

ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওবায়দুর রহমান ঘটনার সত‍্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, প্রতিদিনের মতো বিদ্যালয়ের নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন নিহত আরমান। কিন্তু ভোরে অজ্ঞাত দুর্বৃত্তদের হামলায় তিনি গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা ঘটনা টের পেয়ে আহত অবস্থায় আরমানকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

নিহতের মা শামছুন্নাহার বলেন, আমার ছেলেকে খুন করা হয়েছে। আমি এই হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই।

ওসি আরও জানান, নিহতের মাথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তবে কেন বা কী কারণে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, তা জানা যায়নি। ঘটনার রহস্য উদঘাটনে তদন্ত চলছে। ইতোমধ্যে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ নিয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

 

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ইসরায়েলের কারাগার থেকে মুক্ত

এলাকায় চাঞ্চল্য বিদ্যালয়ের নৈশপ্রহরী খুন, ময়মনসিংহে

আপডেট সময় : ০৭:৫১:৫৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর ২০২৪

ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জের জাটিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের নৈশপ্রহরী মো. আরমান হোসেন (২৪) খুন হয়েছেন। এ ঘটনায় এলাকাবাসীর মধ্যে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।

মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) ভোরে জাটিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত আরমান হোসেন স্থানীয় বাসিন্দা মো. লোকমান হোসেনের ছেলে। ২০২১ সালের ১২ ডিসেম্বর তিনি জাটিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে নৈশপ্রহরী হিসেবে যোগ দেন।

ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওবায়দুর রহমান ঘটনার সত‍্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, প্রতিদিনের মতো বিদ্যালয়ের নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন নিহত আরমান। কিন্তু ভোরে অজ্ঞাত দুর্বৃত্তদের হামলায় তিনি গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা ঘটনা টের পেয়ে আহত অবস্থায় আরমানকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

নিহতের মা শামছুন্নাহার বলেন, আমার ছেলেকে খুন করা হয়েছে। আমি এই হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই।

ওসি আরও জানান, নিহতের মাথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তবে কেন বা কী কারণে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, তা জানা যায়নি। ঘটনার রহস্য উদঘাটনে তদন্ত চলছে। ইতোমধ্যে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ নিয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।