ঢাকা ০২:২২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫, ২৫ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শিক্ষার্থী পেটানোর ঘটনায় শিক্ষকের পদত্যাগের দাবি

 

সাতক্ষীরা নবারুণ উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থীকে পেটানোর ঘটনায় কবির হোসেন নামে এক সহকারী শিক্ষকের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন করেছেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা।

রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) সকালে শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করে স্কুলের পাশের সড়ক অবরোধ করে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকালে শিক্ষার্থীদের ক্লাসে আটকে রেখে পেটানোর কারণে শিক্ষার্থীরা ক্ষিপ্ত হয়ে সহকারী শিক্ষক কবির হোসেনের পদত্যাগের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেন। পরে সাতক্ষীরা সদর থানার ওসি ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ব্যর্থ হন। এরপর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক প্রধান শিক্ষককে ছুটি থেকে ফেরার অনুরোধ জানালে তিনি গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।

আন্দোলনরত শিক্ষার্থী মাহিরা ইসলাম বলেন, কবির স্যার শিক্ষার্থীদের ক্লাসে আটকে রেখে মারধর করেছেন। এর প্রতিবাদে আমাদের এই অবরোধ কর্মসূচি।

শিক্ষার্থীদের অভিভাবক রবিউল ইসলাম বলেন, অল্প কয়েকদিন প্রধান শিক্ষক ছুটিতে তাই এই অবস্থা। কয় দিন পর দেখা যাবে হেড স্যারের অনুপস্থিতিতে বাচ্চাদের মেরে বাইরে ফেলে দিয়ে আসবে। এটা যেন ভবিষ্যতে না হয়, শিক্ষার যে সুন্দর পরিবেশ ছিল সেটা যেন ফিরে আসে।

স্কুলে কমিটির সভাপতি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) শেখ মইনুল ইসলাম মঈন বলেন, স্কুলের বিষয়ে আমি অবগত আছি। জরুরি সভা ডেকে সবার মতামতের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ইসরায়েলের কারাগার থেকে মুক্ত

শিক্ষার্থী পেটানোর ঘটনায় শিক্ষকের পদত্যাগের দাবি

আপডেট সময় : ০৮:৩৫:০৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

 

সাতক্ষীরা নবারুণ উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থীকে পেটানোর ঘটনায় কবির হোসেন নামে এক সহকারী শিক্ষকের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন করেছেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা।

রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) সকালে শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করে স্কুলের পাশের সড়ক অবরোধ করে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকালে শিক্ষার্থীদের ক্লাসে আটকে রেখে পেটানোর কারণে শিক্ষার্থীরা ক্ষিপ্ত হয়ে সহকারী শিক্ষক কবির হোসেনের পদত্যাগের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেন। পরে সাতক্ষীরা সদর থানার ওসি ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ব্যর্থ হন। এরপর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক প্রধান শিক্ষককে ছুটি থেকে ফেরার অনুরোধ জানালে তিনি গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।

আন্দোলনরত শিক্ষার্থী মাহিরা ইসলাম বলেন, কবির স্যার শিক্ষার্থীদের ক্লাসে আটকে রেখে মারধর করেছেন। এর প্রতিবাদে আমাদের এই অবরোধ কর্মসূচি।

শিক্ষার্থীদের অভিভাবক রবিউল ইসলাম বলেন, অল্প কয়েকদিন প্রধান শিক্ষক ছুটিতে তাই এই অবস্থা। কয় দিন পর দেখা যাবে হেড স্যারের অনুপস্থিতিতে বাচ্চাদের মেরে বাইরে ফেলে দিয়ে আসবে। এটা যেন ভবিষ্যতে না হয়, শিক্ষার যে সুন্দর পরিবেশ ছিল সেটা যেন ফিরে আসে।

স্কুলে কমিটির সভাপতি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) শেখ মইনুল ইসলাম মঈন বলেন, স্কুলের বিষয়ে আমি অবগত আছি। জরুরি সভা ডেকে সবার মতামতের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।