ঢাকা ০২:৩২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫, ২৫ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিবকে অপসারণ

  • চেতনায়২৪ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ১২:৪৯:৩১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ৩৯৯ বার পড়া হয়েছে

 

বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি মো. রুহুল আমিনকে খতিবের পদ থেকে অপসারণ করা হয়েছে।

রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়।

মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আবুবকর সিদ্দীক স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি মো. রুহুল আমিনকে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণের মাধ্যমে খতিবের পদ থেকে অপসারণ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) খতিব জটিলতায় অনেকটা থমথমে পরিস্থিতিতে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ আদায় করতে হয় মুসল্লিদের। জুমার নামাজ শুরুর আগে বায়তুল মোকাররমে একজন খতিব বয়ান করছিলেন। এ সময় খতিব মাওলানা মুফতি রুহুল আমিন অনুসারীদের নিয়ে বায়তুল মোকাররম মসজিদে এসে বয়ানরত খতিবের মাইক্রোফোন হাতে নেন, নামাজ পড়াবেন বলে জানান।

এতে অন্য মুসল্লিরা অস্বীকৃতি জানান এবং ভুয়া ভুয়া বলতে থাকেন। একপর্যায়ে দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। পরে জুতার রেক ছুড়াছুড়ি এবং সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হন। এ ঘটনার জেরে মসজিদের সাধারণ মুসল্লিরা বিচলিত হয়ে পড়েন।

খবর পেয়ে মসজিদে আসেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা। পরে পরিবেশ কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসলে সোয়া একটার দিকে আবার সাধারণ মুসল্লিরা মসজিদে প্রবেশ করেন। তারপর থমথমে পরিস্থিতির মধ্যেই জুমার নামাজ আদায় করেন সাধারণ মুসল্লিরা।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ইসরায়েলের কারাগার থেকে মুক্ত

বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিবকে অপসারণ

আপডেট সময় : ১২:৪৯:৩১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

 

বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি মো. রুহুল আমিনকে খতিবের পদ থেকে অপসারণ করা হয়েছে।

রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়।

মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আবুবকর সিদ্দীক স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি মো. রুহুল আমিনকে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণের মাধ্যমে খতিবের পদ থেকে অপসারণ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) খতিব জটিলতায় অনেকটা থমথমে পরিস্থিতিতে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ আদায় করতে হয় মুসল্লিদের। জুমার নামাজ শুরুর আগে বায়তুল মোকাররমে একজন খতিব বয়ান করছিলেন। এ সময় খতিব মাওলানা মুফতি রুহুল আমিন অনুসারীদের নিয়ে বায়তুল মোকাররম মসজিদে এসে বয়ানরত খতিবের মাইক্রোফোন হাতে নেন, নামাজ পড়াবেন বলে জানান।

এতে অন্য মুসল্লিরা অস্বীকৃতি জানান এবং ভুয়া ভুয়া বলতে থাকেন। একপর্যায়ে দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। পরে জুতার রেক ছুড়াছুড়ি এবং সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হন। এ ঘটনার জেরে মসজিদের সাধারণ মুসল্লিরা বিচলিত হয়ে পড়েন।

খবর পেয়ে মসজিদে আসেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা। পরে পরিবেশ কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসলে সোয়া একটার দিকে আবার সাধারণ মুসল্লিরা মসজিদে প্রবেশ করেন। তারপর থমথমে পরিস্থিতির মধ্যেই জুমার নামাজ আদায় করেন সাধারণ মুসল্লিরা।