ঢাকা ১২:৩০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫, ২৫ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সৌদি আরবের নতুন গ্র্যান্ড মুফতি হলেন শায়খ সালেহ বিন হুমাইদ

  • চেতনায়২৪ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ১২:২৫:১৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ২২০ বার পড়া হয়েছে

সৌদি আরবের সর্বোচ্চ ধর্মীয় পদ ‘গ্র্যান্ড মুফতি’ হিসেবে প্রফেসর ড. শায়খ সালেহ বিন হুমাইদকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সোমবার পূর্ববর্তী গ্র্যান্ড মুফতি ড. আবদুল আজিজ বিন আবদুল্লাহ আল শায়খের ইন্তেকালের পরই এই গুরুত্বপূর্ণ পদে তাকে দায়িত্ব প্রদান করা হয়। 

গ্র্যান্ড মুফতি হিসেবে নিয়োগলাভের পূর্বে শায়খ সালেহ বিন হুমাইদ ইসলামি বিশ্বের দুটি সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ পদমর্যাদায় অধিষ্ঠিত ছিলেন। প্রথমত, তিনি ১৯৮২ সাল থেকে পবিত্র মসজিদুল হারামের একজন সিনিয়র ও সম্মানিত ইমাম এবং খতিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। দ্বিতীয়ত, তিনি মসজিদুল হারাম ও মসজিদে নববির ইমাম ও খতিবদের তত্ত্বাবধানকারী ‘প্রেসিডেন্সি অ্যাফেয়ার্স’ পরিষদের সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন।

এছাড়াও, তিনি মজলিস আশ-শুরা (সৌদি পরামর্শক পরিষদ)-এর সাবেক স্পিকার এবং আন্তর্জাতিক ইসলামি ফিকহ একাডেমির সভাপতির মতো উচ্চমর্যাদার দায়িত্ব সাফল্যের সাথে সম্পন্ন করেছেন।

ধর্মীয় আইনশাস্ত্রে তাঁর গভীর পাণ্ডিত্য, প্রশাসনিক দক্ষতা, চার দশকের বেশি সময় ধরে মানুষের আস্থা অর্জন এবং এ বছর হজের খুতবা প্রদানের সাম্প্রতিক সফল অভিজ্ঞতা—এই সকল বিষয়ই তাঁকে এই উচ্চ পদটির জন্য সবচেয়ে যোগ্য ও যুক্তিসঙ্গত প্রার্থী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ইসরায়েলের কারাগার থেকে মুক্ত

সৌদি আরবের নতুন গ্র্যান্ড মুফতি হলেন শায়খ সালেহ বিন হুমাইদ

আপডেট সময় : ১২:২৫:১৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫

সৌদি আরবের সর্বোচ্চ ধর্মীয় পদ ‘গ্র্যান্ড মুফতি’ হিসেবে প্রফেসর ড. শায়খ সালেহ বিন হুমাইদকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সোমবার পূর্ববর্তী গ্র্যান্ড মুফতি ড. আবদুল আজিজ বিন আবদুল্লাহ আল শায়খের ইন্তেকালের পরই এই গুরুত্বপূর্ণ পদে তাকে দায়িত্ব প্রদান করা হয়। 

গ্র্যান্ড মুফতি হিসেবে নিয়োগলাভের পূর্বে শায়খ সালেহ বিন হুমাইদ ইসলামি বিশ্বের দুটি সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ পদমর্যাদায় অধিষ্ঠিত ছিলেন। প্রথমত, তিনি ১৯৮২ সাল থেকে পবিত্র মসজিদুল হারামের একজন সিনিয়র ও সম্মানিত ইমাম এবং খতিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। দ্বিতীয়ত, তিনি মসজিদুল হারাম ও মসজিদে নববির ইমাম ও খতিবদের তত্ত্বাবধানকারী ‘প্রেসিডেন্সি অ্যাফেয়ার্স’ পরিষদের সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন।

এছাড়াও, তিনি মজলিস আশ-শুরা (সৌদি পরামর্শক পরিষদ)-এর সাবেক স্পিকার এবং আন্তর্জাতিক ইসলামি ফিকহ একাডেমির সভাপতির মতো উচ্চমর্যাদার দায়িত্ব সাফল্যের সাথে সম্পন্ন করেছেন।

ধর্মীয় আইনশাস্ত্রে তাঁর গভীর পাণ্ডিত্য, প্রশাসনিক দক্ষতা, চার দশকের বেশি সময় ধরে মানুষের আস্থা অর্জন এবং এ বছর হজের খুতবা প্রদানের সাম্প্রতিক সফল অভিজ্ঞতা—এই সকল বিষয়ই তাঁকে এই উচ্চ পদটির জন্য সবচেয়ে যোগ্য ও যুক্তিসঙ্গত প্রার্থী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।